গত ১২ এপ্রিল মঙ্গলবার “কুলিয়ারচরে অতিদরিদ্রদের কর্মসৃজন প্রকল্পে শ্রমিক নিয়োগেসহ নানা অনিয়ম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের একাংশের প্রতিবাদ জানিয়েছেন কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর উপজেলার সালুয়া ইউনিয়নের চরকামালপুর গ্রামের মোঃ ঠুলি মৌলোভীর পুত্র মোঃ খায়রুল ইসলাম। তিনি তার লিখিত প্রতিবাদে উল্লেখ করেছেন, গত ১২ এপ্রিল মঙ্গলবার জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল “একুশে টাইমস্” পত্রিকাসহ বিভিন্ন অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় “কুলিয়ারচরে অতিদরিদ্রদের কর্মসৃজন প্রকল্পে শ্রমিক নিয়োগেসহ নানা অনিয়ম” সহ বিভিন্ন শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। যা আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে- “সরেজমিনে গিয়ে এমনও প্রমাণ পাওয়া গেছে, সালুয়া ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডে ৪০ দিনের কর্মসৃজন প্রকল্পের তালিকায় থাকা লেভার সর্দার মোঃ খাইরুল ইসলামের বিরুদ্ধে কাজ না করে টাকা উত্তোলনসহ নানান অভিযোগ রয়েছে। সে শ্রমিকদের সিমকার্ড নিজ হেফাজতে রেখে নিজে টাকা তুলে কিছু টাকা কর্তন করে রেখে দিয়েছে। বাকী টাকা শ্রমিকদের দিয়েছে। বক্তব্যে আরো উল্লেখ করা হয়েছে- এ ব্যাপারে লেভার সর্দার মোঃ খাইরুল ইসলাম এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি নিজে টাকা উত্তোলন করে শ্রমিকদের মাঝে বিতরণের কথা স্বীকার করলেও শ্রমিকদের মাঝে টাকা কম দেওয়ার কথা অস্বীকার করে। আমি নিয়মিত কাজে যাইনি তাই আমার কাছে কোন হাজিরা খাতা কিংবা লেভারদের তালিকা নেই। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি চেয়ারম্যানের লোক তাই কাজে না গিয়েও পুরো ৪০ দিনের টাকাই উত্তোলন করতে পেরেছি।” অতএব প্রকাশিত সংবাদে আমার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। একটি কুচক্রী মহল আমার বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে মান-সম্মান ক্ষুন্য করার চেষ্টা করছে। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।