বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৫:১৪ পূর্বাহ্ন
একুশে ডেস্ক:
দেশীয় শিল্পের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা বাড়াতে ‘শুল্ক প্রতিরক্ষণ’ হার ধাপে ধাপে কমাতে হবে। পাশাপাশি শুল্ক রেয়াত সুবিধা পরিহার করতে হবে। তবে ভোক্তার কল্যাণে আমদানি শুল্ক যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনতে হবে। এসবসহ আরও বিধিবিধান অন্তর্ভুক্ত করে সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ‘ন্যাশনাল ট্যারিফ পলিসি-২০২৩’ (জাতীয় শুল্কনীতি) গেজেট জারি করেছে।
সূত্রমতে, এটি দেশের প্রথম শুল্কনীতি। এটি প্রণয়নে তাগিদ ছিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ)। দীর্ঘ প্রক্রিয়া শেষে ১০ আগস্ট জাতীয় শুল্কনীতির গেজেট জারি করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তবে এই শুল্কনীতি দেশি শিল্পকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলবে বলে জানিয়েছে বিশেষজ্ঞমহল। কারণ, বিগত সময়ে নানা ধরনের সুরক্ষা পেয়ে দেশি শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। আগামী দিনগুলোয় এই নীতিমালার আওতায় সুবিধা ও সুরক্ষাগুলো পর্যায়ক্রমে তুলে নেওয়া হবে।
জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব নুসরাত জাবীন বানু রোববার যুগান্তরকে জানান, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পর বেশকিছু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এই ট্যারিফ পলিসি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।